পৃষ্ঠাটি লোড হচ্ছে . . .
দয়াকরে অপেক্ষা করুন।
"লোডিং সময়" আপনার ইন্টারনেট স্পিড এর উপর নির্ভরশীল।
প্রশ্ন: ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকা কোন সালে প্রথম প্রকাশিত হয়? ১৫তম বিসিএস
| (ক) ১৯৮১ | (খ) ১৯৭৫ |
| (গ) ১৮৭২ | (ঘ) ১৮৬৫ |
উত্তর: ১৮৭২
বঙ্গদর্শন পত্রিকা ১৮৭২ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এই মাসিক পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন এবং এটি ১২৭৯ বঙ্গাব্দের ১লা বৈশাখ (১২ এপ্রিল, ১৮৭২) প্রকাশিত হয়।
প্রকাশের বছর: ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দ।
সম্পাদক: বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
বাংলা সাল: ১২৭৯ বঙ্গাব্দ, ১লা বৈশাখ
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ট্রাজেডি,কমেডি ও ফার্সের মূল্ পার্থক্য- ১৫তম বিসিএস
| (ক) জীবনানুভূতির গভীরতায় | (খ) দৃষ্টিভঙ্গির সূক্ষতায় |
| (গ) কাহিনীর সরলতা ও জটিলতায় | (ঘ) ভাষার প্রকারভেদ |
উত্তর: জীবনানুভূতির গভীরতায়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: সাধু ভাষা ও চলিত ভাষার পার্থক্য ১৫তম বিসিএস
| (ক) ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদের রূপে | (খ) শব্দের কথ্য ও লেখ্য রূপে |
| (গ) অধ তৎসম ও তৎসম শব্দের ব্যবহারে | (ঘ) বাক্যের সরলতা ও জটিলতায় |
উত্তর: ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদের রূপে
সাধু ও চলিত ভাষার মূল পার্থক্য হলো এদের প্রয়োগের ক্ষেত্র, গঠন ও শব্দচয়ন। সাধু ভাষা লিখিত ও সাহিত্যিক কাজে ব্যবহৃত হয় এবং এতে ব্যাকরণের কঠোর নিয়ম অনুসরণ করা হয়, যেখানে চলিত ভাষা সাধারণ কথাবার্তা ও লেখার কাজে ব্যবহৃত হয়, যা তুলনামূলকভাবে সহজ ও সংক্ষিপ্ত।
সাধু ভাষা
ব্যবহার: এটি একটি মার্জিত এবং সর্বজনীন লিখিত ভাষা, যা মূলত সাহিত্য রচনায় ব্যবহৃত হয়।
গঠন: এটি ব্যাকরণের সুনির্দিষ্ট ও সুনির্ধারিত নিয়মের অনুসারী এবং এতে দীর্ঘ ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদ ব্যবহৃত হয়।
বৈশিষ্ট্য: এটি গুরুগম্ভীর এবং অপরিবর্তনীয় প্রকৃতির, যা কথ্য ভাষার জন্য খুব একটা সুবিধাজনক নয়।
চলিত ভাষা
ব্যবহার: এটি শিক্ষিত ও সাধারণ মানুষেরা দৈনন্দিন কথাবার্তা এবং লেখায় ব্যবহার করে।
গঠন: এটি ব্যাকরণের কঠোর নিয়ম মেনে চলে না এবং এতে সর্বনাম, অনুসর্গ ও ক্রিয়াপদের সংক্ষিপ্ত রূপ ব্যবহার করা হয়, যেমন: তাকে, দেখলাম, নেই, নয়।
বৈশিষ্ট্য: এটি সহজবোধ্য ও মুখের ভাষার কাছাকাছি, যা সহজে কথোপকথনের জন্য সুবিধাজনক।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘সমকাল’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন- ১৫তম বিসিএস
| (ক) বিনয় ঘোষ | (খ) মোহাম্মদ আকরাম খাঁ |
| (গ) তফাজ্জল হোসেন | (ঘ) সিকান্দার আবু জাফর |
উত্তর: সিকান্দার আবু জাফর
বর্তমানে দৈনিক সমকাল পত্রিকার সম্পাদক হলেন শাহেদ মুহাম্মদ আলী। তিনি ২০২৩ সালের মার্চ মাসে এই পদে যোগদান করেন। পূর্বে, 'সমকাল' নামে একটি বিখ্যাত সাহিত্য পত্রিকা ছিল যার সম্পাদক ছিলেন কবি সিকানদার আবু জাফর।
বর্তমান সম্পাদক: শাহেদ মুহাম্মদ আলী
প্রতিষ্ঠাতা (দৈনিক সমকাল): গোলাম সারওয়ার
ঐতিহাসিক সাহিত্য পত্রিকা 'সমকাল'-এর সম্পাদক: সিকানদার আবু জাফর
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘প্রভাত চিন্তা’,‘নিভৃত চিন্তা’,‘নিশীথ চিন্তা’ প্রভৃতি গ্রন্থের রচয়িতা- ১৫তম বিসিএস
| (ক) এস ওয়াজেদ আলী | (খ) কালীপ্রসন্ন ঘোষ |
| (গ) কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার | (ঘ) কালীপ্রসন্ন |
উত্তর: কালীপ্রসন্ন ঘোষ
'প্রভাত চিন্তা', 'নিভৃত চিন্তা' এবং 'নিশীথ চিন্তা' প্রভৃতি গ্রন্থের রচয়িতা হলেন কালীপ্রসন্ন ঘোষ। তিনি মূলত দর্শন ও সমাজ বিষয়ক প্রবন্ধ লিখতেন এবং তাঁর লেখাগুলো গুরুগম্ভীর বিদ্যাসাগরী রীতিতে রচিত হতো।
কালীপ্রসন্ন ঘোষ ছিলেন এই চিন্তামূলক প্রবন্ধগুলোর লেখক।
তাঁর অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে 'ভক্তির জয়' (১৮৯৫), 'জানকীর অগ্নিপরীক্ষা' (১৯০৫) এবং 'ছায়া দর্শন' (১৯১০)।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: “সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত”-এই উক্তিটি কার? ১৫তম বিসিএস
| (ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | (খ) প্রমথ চেীধুরী |
| (গ) কাজী আব্দুল ওদুদ | (ঘ) মোহাম্মদ লুৎফর রহমান |
উত্তর: প্রমথ চেীধুরী
"সুশিক্ষিত লোক মাত্রই স্বশিক্ষিত" - এই উক্তিটি করেছেন প্রমথ চৌধুরী। এই কথাটির অর্থ হলো, একজন প্রকৃত সুশিক্ষিত ব্যক্তি নিজের চেষ্টায় বা স্ব-উদ্যোগে শিক্ষা অর্জন করেন, কেবল পাঠ্যবই বা পরীক্ষা পাসের মধ্যে সীমাবদ্ধ থেকে নয়। এই উক্তিটি তার 'বই পড়া' নামক প্রবন্ধের অন্তর্গত।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: শুদ্ধ বানানটি নির্দেশ কর? ১৫তম বিসিএস
| (ক) মুর্হুমূর্হু | (খ) মুহুর্মুহু |
| (গ) র্হুর্মূহু | (ঘ) মূহুর্মুহু |
উত্তর: মুহুর্মুহু
সঠিক বানানটি হলো মুহুর্মুহু, যার অর্থ বারবার বা ঘনঘন, এবং এটি একটি অব্যয় পদ যা বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় শুদ্ধ বানান হিসেবে আসে।
বিশ্লেষণ:
মুহুর্মুহু: এটি সঠিক বানান। এতে 'মুহ' এর পর 'র্' (র-ফলা) এবং 'মু' এর পরে 'র্' (র-ফলা) যুক্ত হয়।
মূহুর্মুহু: ভুল। 'মু' এর আগে 'হ্রস্ব-উ' কার (ু) থাকবে, 'দীর্ঘ-উ' কার (ূ) নয়।
মুর্হুমূর্হু
মুর্হুর্মূহু: এই বানানগুলো ভুল। 'মুহুর্মুহু' শব্দটিতে 'র্' (র-ফলা) এর সঠিক ব্যবহার 'মুহ' অংশের সাথে হয়
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘দ্যুলোক’ শব্দের যথার্থ সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি? ১৫তম বিসিএস
| (ক) দ্বি+লোক | (খ) দিব্+লোক |
| (গ) দুঃ+লোক | (ঘ) দি+লোক |
উত্তর: দিব্+লোক
দ্যুলোক শব্দের যথার্থ সন্ধি বিচ্ছেদ হলো দিব্ + লোক। এটি একটি নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি, যার অর্থ এটি ব্যাকরণের সাধারণ নিয়ম মেনে গঠিত হয়নি।
সন্ধি বিচ্ছেদ: দিব্ + লোক
সন্ধির প্রকার: নিপাতনে সিদ্ধ ব্যঞ্জন সন্ধি
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘তাপ’ শব্দের বিপরীতার্থক শব্দ- ১৫তম বিসিএস
| (ক) উত্তাৎ | (খ) শৈত্য |
| (গ) শীতল | (ঘ) হিম |
উত্তর: শৈত্য
'তাপ' শব্দের বিপরীতার্থক শব্দ হলো 'শীতল' বা 'শৈত্য'। এই শব্দগুলো 'তাপ' শব্দের বিপরীত অর্থ বহন করে, যেমন 'ঠান্ডা' বা 'শীতলতা'।
শীতল: ঠান্ডা, শান্ত, বা শীতল অনুভূতি।
শৈত্য: শীত, শৈত্য বা শীতলতার অবস্থা।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘ইচ্ছা’ বিশেষ্যের বিশেষণটি নির্দেশ কর। ১৫তম বিসিএস
| (ক) অনিচ্ছা | (খ) ইচ্ছুক |
| (গ) ইচ্ছাময় | (ঘ) ঐচ্ছিক |
উত্তর: ঐচ্ছিক
‘ইচ্ছা’ বিশেষ্য পদের বিশেষণ হলো 'ইচ্ছুক' বা 'ঐচ্ছিক', যা কোনো কিছু করার বা পাওয়ার বাসনা বা অভিলাষকে বোঝায়, যেমন: 'সে একটি ইচ্ছুক ছাত্র' অথবা 'ঐচ্ছিক বিষয় নির্বাচন করা'।
ব্যাখ্যা:
ইচ্ছুক (Ishchuk): এটি 'ইচ্ছা' থেকে গঠিত একটি বিশেষণ, যার অর্থ 'ইচ্ছা আছে এমন' বা 'বাসনাযুক্ত'।
ঐচ্ছিক (Oicchik): এটিও 'ইচ্ছা' থেকে আসা বিশেষণ, যা 'ইচ্ছা অনুযায়ী' বা 'পছন্দ অনুযায়ী' বোঝায় (যেমন, ঐচ্ছিক বিষয়)।
উদাহরণ:
"সে একজন ইচ্ছুক কর্মী।" (এখানে 'ইচ্ছুক' শব্দটি 'কর্মী' বিশেষ্যকে বিশেষিত করছে)।
"গণিত একটি ঐচ্ছিক বিষয়।" (এখানে 'ঐচ্ছিক' শব্দটি 'বিষয়' বিশেষ্যকে বিশেষিত করছে)।
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: কোন ব্যাকটিতে সমধাতুজ কর্ম আছে? ১৫তম বিসিএস
| (ক) সেই বই পড়ছে | (খ) সে গভীর চিন্তায় মগ্ন |
| (গ) সে যে চাল চেলেছে তাতে তাকে ষড়যন্ত্রকারী ছাড়া আর কিছু বলা যায় না | (ঘ) সে ঘুমিয়ে আছে |
উত্তর: সে যে চাল চেলেছে তাতে তাকে ষড়যন্ত্রকারী ছাড়া আর কিছু বলা যায় না
সঠিক উত্তর হলো সে যে চাল চেলেছে তাতে তাকে ষড়যন্ত্রকারী ছাড়া আর কিছু বলা যায় না, কারণ এখানে 'চাল' (কর্মপদ) এবং 'চেলেছে' (ক্রিয়াপদ) একই ধাতু (চ 'ল') থেকে গঠিত, যা সমধাতুজ কর্মের উদাহরণ।
ব্যাখ্যা:
সমধাতুজ কর্ম বলতে বোঝায় যখন বাক্যের কর্মপদ ও ক্রিয়াপদ একই ধাতু বা শব্দমূল থেকে উৎপন্ন হয়।
উদাহরণে: 'চাল' (কর্ম) এবং 'চেলেছে' (ক্রিয়াপদ) উভয়ই 'চ 'ল' ধাতু থেকে এসেছে। তাই এটি একটি সমধাতুজ কর্ম।
অন্যান্য বিকল্পে এমন সম্পর্ক নেই (যেমন: 'পড়ছে'-এর 'পড়া', 'মগ্ন'-এর 'মগ্ন হওয়া', 'ঘুমিয়ে'-এর 'ঘুমানো')
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন।হউক দূর অকল্যাণ সকল অশোভন।’-চরণ দুটি কার লেখা? ১৫তম বিসিএস
| (ক) গোলাম মোস্তফা | (খ) শেখ ফজলল করিম |
| (গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | (ঘ) কাজী নজরুল ইসলাম |
উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম
"সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন। হউক দূর অকল্যাণ সকল অশোভন।"—চরণ দুটি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা। এই পঙ্ক্তিগুলো তাঁর 'চন্দ্রবিন্দু' নামক কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে, যা ১৯৩১ সালে প্রকাশিত হয়েছিল।
কবি: কাজী নজরুল ইসলাম
কবিতা: চন্দ্রবিন্দু (১৯৩১)
সম্পূর্ণ অংশ:
"সুন্দর হে, দাও দাও সুন্দর জীবন।
হউক দূর অকল্যাণ সকল অশোভন।
এ প্রাণ প্রভাতি-তারার প্রায়
ফুটুক উদয়-গগন-গায়,
দুঃখ-নিশায় আনো পূর্ণ চাঁদের স্বপন॥
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘অপমান’ শব্দের ‘অপ’ উপসর্গটি কোন অর্থে ব্যবহৃত? ১৫তম বিসিএস
| (ক) বিকৃত | (খ) বিপরীত |
| (গ) নিকৃষ্ট | (ঘ) অভাব |
উত্তর: বিপরীত
'অপমান' শব্দের 'অপ' উপসর্গটি বিপরীত অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে। এটি 'সম্মান' শব্দের বিপরীত হিসেবে কাজ করে, যেখানে 'অপ' উপসর্গটি বিপরীত বা উল্টো অর্থ প্রকাশ করে।
উদাহরণ: 'অপমান' মানে সম্মানের বিপরীত।
অন্যান্য উদাহরণ: 'অপ' উপসর্গটি 'নিকৃষ্ট', 'বিকৃত' বা 'অভাব' অর্থেও ব্যবহৃত হয়, যেমন 'অপচয়' (অভাব), 'অপকার' (নিকৃষ্ট/বিপরীত), 'অপবাদ' (বিকৃত/নিকৃষ্ট)
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: ‘সোনালী কাবিন’-এর রচয়িতা কে? ১৫তম বিসিএস
| (ক) শক্তি চট্টোপাধ্যায় | (খ) হুমায়ুন আজাদ |
| (গ) আল মাহমুদ | (ঘ) হাসান হাফিজুর রহমান |
উত্তর: আল মাহমুদ
'সোনালী কাবিন' কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা হলেন বিখ্যাত বাংলা কবি আল মাহমুদ। ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত এই সনেট-জাতীয় কাব্যটি বাংলা সাহিত্যে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয় এবং আল মাহমুদের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও পরিচিত সৃষ্টি।
লেখক: আল মাহমুদ
প্রকাশকাল: ১৯৭৩ (১৯৭১ সালে পুস্তিকা আকারে প্রথম প্রকাশিত হয়)
ধরণ: সনেট-জাতীয় কাব্য
গুরুত্ব: এই কাব্যগ্রন্থটি আল মাহমুদকে বাংলা কাব্যে সুপ্রতিষ্ঠিত করে এবং এতে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রাম ও শ্রমজীবী মানুষের জীবনের কথা উঠে এসেছে
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।
প্রশ্ন: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর রচিত কোন নাটকটি কাজী নজরুল ইসলাম কে উৎসর্গ করেছিলেন? ১৫তম বিসিএস
| (ক) বসন্ত | (খ) বিসর্জন |
| (গ) অচলায়তন | (ঘ) ডাকঘর |
উত্তর: বসন্ত
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর রচিত 'বসন্ত' গীতিনাট্যটি কাজী নজরুল ইসলামকে উৎসর্গ করেছিলেন; এটি ছিল তাঁর পরিবারের বাইরের কাউকে উৎসর্গ করা প্রথম কাজ, যা রবীন্দ্রনাথের স্নেহের ও শ্রদ্ধার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
গ্রন্থ: 'বসন্ত' (গীতিনাট্য)
উৎসর্গ: কাজী নজরুল ইসলামকে
গুরুত্ব: এটি ছিল রবীন্দ্র পরিবারের বাইরে প্রথম কোনো বই উৎসর্গীকরণের ঘটনা, যা দুই কবির গভীর সম্পর্কের পরিচায়ক
প্রশ্ন লিস্ট করে পড়তে লগইন করুন।